আ স ম আবু তালেব, বিশেষ প্রতিনিধি:
শ্রীনগর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে মনিটরিং ও টহল চলমান রয়েছে। দুটি ইউনিয়নে পঞ্চাশটি পরিবারের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
লোকজনের সমাগম কমাতে টহল, সচেতনতা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সিরাজদিখান উপজেলার বিভিন্ন বাজারে মনিটরিং ও টহল চলমান রয়েছে। মধ্যপাড়া, জৈনসার, শেখরনগর ও মালখানগর খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
লৌহজং উপজেলার তিনটি বাজারে জীবানুনাশক স্প্রে করা হয়েছে। বিভিন্ন বাজারে মনিটরিং ও টহল অব্যাহত রয়েছে। কর্মহীন লোকজনের মাঝে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। উপজেলা প্রশাসন লৌহজং ফেসবুক আইডিতে নিয়মিত কার্যক্রম পোস্ট করে যাচ্ছে।
গজারিয়া উপজেলায় দুই শত পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। বিভিন্ন বাজারে মনিটরিং ও টহল চলমান রয়েছে। তাছাড়া মুন্সীগঞ্জের সদর সহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে জেলা প্রশাসনের নিয়োজিত ম্যাজিষ্ট্রেটবৃন্দ কর্তৃক মানুষকে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ার পাশাপাশি উপজেলা ভিত্তিক যে সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে তার একটি সংক্ষিপ্ত রূপ ও কিছু স্থির চিত্র মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসন ফেসবুক আইডিতে সংযোজন করা হয়েছে।
নভেল করোনায় প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পযর্ন্ত এসব অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। সিপাহী পাড়া, মিরকাদিম ও হাতিমারা পযর্ন্ত করোনা বিষয়ক জনসচেতনতামূলক ক্যাম্পইন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন ইউএনও (সদর), এসিল্যান্ড (সদর), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ও ওসি (সদর)।
টঙ্গীবাড়ী উপজেলায় নয়টি ইউনিয়নে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ইউএনও মহোদয় নিজে চারটিতে উপস্থিত ছিলেন। কোল্ড ষ্টোরেজ সমূহ নিয়মিত তদারকি করা হচ্ছে। পনেরশতটি মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে। পিপিই এখনো হাতে এসে পৌঁছেনি। হাসপাতালের জন্য পঞ্চান্নটি পিপিই অর্ডার দেওয়া হয়েছে। এক হাজার সার্জিক্যাল গ্লাভস হাসপাতাল সহ অন্যান্যদের বিতরণ করা হয়েছে।