এম.এ.তাহের(তারেক)চট্টগ্রাম লোহাগাড়াঃ লোহাগাড়া উপজেলা কমিটির সকল সদস্যদের নিয়ে,বটতলী ষ্টেশন থেকে লাল রঙের মাইক্রোবাসটি সকাল সাড়ে নয়টায় বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক এর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।সংগঠনের সদস্য শিহাব উদ্দিন এর সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ যাত্রার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
মোঃফাহিম,নুর ইসলাম ভান্ডারী, আব্বাস উদ্দিন,জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার,বাবু তুষার বড়ুয়া,কাউছার আলম এর নিজস্ব সুরে ইসলামী সংগীত,দেশাত্মবোধক,গজল, হিন্দি,পাঁচ মিশালি গানের সুরের মধ্য দিয়ে কন্ঠ প্রতিযোগিতা আরম্ভ হয়।কন্ঠ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেন, সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাষ্ঠার মুহাম্মদ মিয়া ফারুক,তার নিজস্ব সুরে আঞ্চলিক,উর্দু,ইসলামী সংগীত দেশাত্মবোধক,কবিতা আবৃত্তি উপহার দেন। অনেক আনন্দ উপভোগ করলাম আমরা।এসে পৌছালাম বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে।
টিকেটের মূল্য শিশু-২০টাকা,প্রাপ্ত বয়স ৫০টাকা,গাড়ী প্রবেশ ফি ১০০টাকা।চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধাঃসম্পাদক ইসমাইল হোসেনের নেতৃত্বে সাফারি পার্কে প্রবেশ করি আমরা,বিভিন্ন স্পটে নানারকম পশু-পাখি,বাঘ-ভাল্লুক,হরিণ,সিংহ,বানর ঘুরে ঘুরে পরিদর্শন করলাম।সাফারি পার্ক আগের অবস্থানে নেই।জরাজীর্ণ অবস্থা দেখে অনেক দুঃখ পেলাম আমরা। সৌন্দর্য বর্ধনে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা পরিলক্ষিত হলো আমাদের। বিভিন্ন স্থাপনা পশু-পাখি, বাঘ-ভাল্লুক,ডাইনোসর,হরিণ,বানর এর প্রতিকৃতি গুলোর গায়ে,শিল্পীর তুলির রং না থাকার কারণে পশু পাখি গুলোকে চেনাই যাচ্ছে না।
বাংলাদেশের স্থপতি,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে নামকরণ কৃত সাফারী পার্কটি অযত্নে-অবহেলায় অনেক রোগের রোগী বর্তমানে।পর্যটকদের আকৃষ্ট করার মতো সৌন্দর্য হারাতে চলেছে পার্কটি। সাফারী পার্ক পরিদর্শন শেষে বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।ঈদগাঁহ নামক ষ্টেশনে এসে যাত্রা বিরতি দিয়ে,নাস্তা করে পুনরায় পথ চলা শুরু করে কক্সবাজার পৌছালাম।দিনটি বৃহস্পতিবার হওয়ার কারণে, সাগর পাড়ে নানা বয়সের, রংবেরঙের পোষাক পরিহিত পর্যটকের অভাব ছিল না কোথাও।স্রষ্টার অপরূপ সৃষ্টি সাগরে যখন সূর্যাস্ত যাচ্ছিল তখন পর্যটকেরা সূর্যকে ক্যামেরা বন্দিতে ব্যস্ত ছিলেন সকলে। ফাউন্ডেশন লোহাগাড়া উপজেলা কমিটির সকল সদস্যদের নিয়ে,বটতলী ষ্টেশন থেকে লাল রঙের মাইক্রোবাসটি সকাল সাড়ে নয়টায় বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক এর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।সংগঠনের সদস্য শিহাব উদ্দিন এর সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ যাত্রার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
মোঃফাহিম,নুর ইসলাম ভান্ডারী, আব্বাস উদ্দিন,জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার,বাবু তুষার বড়ুয়া,কাউছার আলম এর নিজস্ব সুরে ইসলামী সংগীত,দেশাত্মবোধক,গজল, হিন্দি,পাঁচ মিশালি গানের সুরের মধ্য দিয়ে কন্ঠ প্রতিযোগিতা আরম্ভ হয়।কন্ঠ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেন, সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাষ্ঠার মুহাম্মদ মিয়া ফারুক,তার নিজস্ব সুরে আঞ্চলিক,উর্দু,ইসলামী সংগীত দেশাত্মবোধক,কবিতা আবৃত্তি উপহার দেন।
অনেক আনন্দ উপভোগ করলাম আমরা।এসে পৌছালাম বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে।টিকেটের মূল্য শিশু-২০টাকা,প্রাপ্ত বয়স ৫০টাকা,গাড়ী প্রবেশ ফি ১০০টাকা।চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধাঃসম্পাদক ইসমাইল হোসেনের নেতৃত্বে সাফারি পার্কে প্রবেশ করি আমরা,বিভিন্ন স্পটে নানারকম পশু-পাখি,বাঘ-ভাল্লুক,হরিণ,সিংহ,বানর ঘুরে ঘুরে পরিদর্শন করলাম।সাফারি পার্ক আগের অবস্থানে নেই।জরাজীর্ণ অবস্থা দেখে অনেক দুঃখ পেলাম আমরা। সৌন্দর্য বর্ধনে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা পরিলক্ষিত হলো আমাদের। বিভিন্ন স্থাপনা পশু-পাখি, বাঘ-ভাল্লুক,ডাইনোসর,হরিণ,বানর এর প্রতিকৃতি গুলোর গায়ে,শিল্পীর তুলির রং না থাকার কারণে পশু পাখি গুলোকে চেনাই যাচ্ছে না।বাংলাদেশের স্থপতি,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে নামকরণ কৃত সাফারী পার্কটি অযত্নে-অবহেলায় অনেক রোগের রোগী বর্তমানে।পর্যটকদের আকৃষ্ট করার মতো সৌন্দর্য হারাতে চলেছে পার্কটি।
সাফারী পার্ক পরিদর্শন শেষে বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।ঈদগাঁহ নামক ষ্টেশনে এসে যাত্রা বিরতি দিয়ে,নাস্তা করে পুনরায় পথ চলা শুরু করে কক্সবাজার পৌছালাম।দিনটি বৃহস্পতিবার হওয়ার কারণে, সাগর পাড়ে নানা বয়সের, রংবেরঙের পোষাক পরিহিত পর্যটকের অভাব ছিল না কোথাও।স্রষ্টার অপরূপ সৃষ্টি সাগরে যখন সূর্যাস্ত যাচ্ছিল তখন পর্যটকেরা সূর্যকে ক্যামেরা বন্দিতে ব্যস্ত ছিলেন সকলে।