আমার নব অঙ্কুর হতে চারাটি দিনদিন বাড়তে শুরু করল,অনেক ডালপালা গজালো,মনের মাটিতে তোমার উর্বরতায় গোলাপ ফুল তোমার নামেই নিবেদিত।মিষ্টি গোলাপের পাপড়িগুলো তোমারই খুশীতে হাসে। না হেসে আমিও আর পারছি না! তোমার খুশী মানে আমার খুশী।তাই না!….
হিলফুল ফুযুল সাহিত্য কানন (হিফুসাকা)
হিফুসাকা একটি বহুল প্রচারিত সাহিত্য ও সেবামূলক বৃহৎ পরিবার।তার যোগ্য সন্তানেরা সুনাম কুড়িয়ে আনবে। হিফুসাকা হেসে বলবে-ঐ দেখ আমার যোগ্য সন্তান! যদিওবা আজ সংখ্যার ক্ষুদ্র শিখলে আবদ্ধ। কিন্তু সেদিন বেশী দূরে নয়,যেদিন পরিসংখ্যানের বাহিরে এসে বলবে আমি সর্বস্ব বিশ্বময়।
হে হিফুসাকা আমার! অবিচ্ছেদ্য চিন্তা আমার! তুমি আমাকে যতটুকু যেভাবে চিনে দায়িত্ব অর্পন করেছো। তার ধারে কাছে যেতে পারছি না।
আমার ভিন্ন একটি জগত রয়েছে। তা হয়তোবা জানো না। যখন জানতে পারবে তখন মান অভিমানের বিষাদ দুরিভূত হবে।
আমি যে একটি স্বতঃস্ফুর্ত জীবন বিন্যাসে বসবাস করছি। সেই ভোর হলে অর্ধরাত্রি পর্যন্ত রুটিনে ব্যাপ্ত।
সাহিত্য চর্চার শতভাগ দূরে থেকেই লিখছি। কিবা করার আছে। উপায় নেই। জাতির জন্য জীবন নিবেদিত করেছি।নিজের জন্য ভাবলে অনেক কিছু পেতাম।ধন-সম্পদ,ক্যারিয়ার,খ্যাতি সবকিছুই।আমি সে সুযোগ জেনে বুঝে হাতছাড়া করেছি, ইসলামি শিক্ষার দিকে পা বাড়ালাম। দুর্গম পথ পেড়িয়ে শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছেছি।
কী লিখছি-তাও জানা নেই। না বলা কথাগুলো বলার ইচ্ছেটা শিখলে বাঁধতে পারিনে।তাই কিছু বলা।
সে পথেই চলিলাম-
যে পথে মহাসাধকেরা দলে দলে
ভীত গড়ে, পরের ত’রে
নাইবা হলাম- তাদের সামান ছলে।
একটি মূল্যবান কথা-
যদ্যপি আমার গুরু। আমার গুরু। এখানেই সব। মানি আর না মানি। যত জন বড় হয়েছে তাদের ইতিহাস খুলে দেখি- কীভাবে বড় হয়েছে তারা?
ইউরোপিও বড় একজন কবিকে (নামটা ভুলে গেছি) একজন যুবকে কবিতা দেখাতে বলল- তখন কবি জানালেন সে যেন বিশ বছর পর দেখা করে।
বুঝতেই তো পারছো হিফুসাকা ভাইয়েরা।
আমি জানি- তোমরাও এখানে বড় একজনকে পাবে,যাকে গুরু বানাবে। তবে অপেক্ষা কর। তিনি অবশ্যই আসবেন।কাজ করতে থাকুক।
ইমাম মাহদি কবে আসবে, সেপথের দিকে তাকিওনা, মুসলিম না হয়ে বিদ্রোহী হও!প্রতিবাদী হও।
‘হিফুসাকা সমির্পে/জাহেদুল ইসলাম জাহিদ।