শিরোনাম

(ষষ্ঠ পর্ব) সময়ের সাহসী সংবাদপত্র দৈনিক ওলামা কন্ঠ: আ.স.ম. আবু তালেব

উক্ত সভায় পথভ্রষ্ট সেই নেতার পক্ষের আরেক নেতা এক পর্যায়ে দৈনিক ওলামা কন্ঠ সংবাদপত্র বর্জনের ঘোষণা দিয়ে শ্লোগান তুললে অন্যান্য নীতিবান নের্তৃবৃন্ধ তাৎক্ষণিকভাবে তাকে থামিয়ে দেন।

মিথ্যাকে পায়ে দলে সত্য – ন্যায়ের আলোতে উদ্ভাসিত দৈনিক ওলামা কন্ঠ। ন্যায়- নীতির অনির্বাণ শিখা জ্বালিয়ে দূর্বার গতিতে সচেতন পাঠকদের মন জয় করে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্র দৈনিক ওলামা কন্ঠ। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদী বলেই কেবল রাঘববোয়ালরাই নয়, ইসলামী সংগঠনের নীতিহীন কতিপয় নেতাও আমাদের সংবাদপত্রের নাম শুনলেই চরম আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।

বাংলার জিন্দা শাহ জালাল চরমোনাই পীর সাহেব হুজুর মাওলানা মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম দা: বা: আ: সহী রাজনৈতিক সংগঠন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সুযোগ্য আমির। সংগঠনের স্বার্থে মুন্সীগঞ্জ জেলার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রাক্তন জনৈক সন্ত্রাসী নেতার অপকর্মের ঘটনা দৈনিক ওলামা কন্ঠে আমি রিপোর্ট করার পর পরই প্রকাশিত হয়। এতে উক্ত নেতার মুখোশ উম্মোচিত হলে নীতিবান নের্তৃবৃন্ধ আমাকে ও দৈনিক ওলামা কন্ঠকে আন্তরিকতার সাথে সাধুবাদ জানায়।

আর উক্ত নেতার গ্রুপের নীতিহীন নেতারা আমাকে বিভিন্ন রকমের হুমকি দিতে ব্যস্ত হয়ে ওঠে। সম্প্রতি বিকাল তিনটায় লৌহজংয়ে ঘোড়দৌড় বাজারস্থ জগৎবিবি কমপ্লেক্সের চতুর্থ তলায় সিরাজুল উলুম আশরাফিয়া মাদ্রাসায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় পথভ্রষ্ট সেই নেতার পক্ষের আরেক নেতা এক পর্যায়ে দৈনিক ওলামা কন্ঠ সংবাদপত্র বর্জনের ঘোষণা দিয়ে শ্লোগান তুললে অন্যান্য নীতিবান নের্তৃবৃন্ধ তাৎক্ষণিকভাবে তাকে থামিয়ে দেন।

আরেকটি সুসংবাদ হলো দৈনিক ওলামা কন্ঠ সংবাদপত্র বর্জনের ঘোষণা দেওয়ায় মুন্সীগঞ্জের অনেকেই কি যে এক আকর্ষণে নিয়মিত পাঠক হয়ে গেছেন। মাঝে মাঝে ব্যস্ততার কারণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কোন সভা- সেমিনারে উপস্থিত হতে না পারলেও দৈনিক ওলামা কন্ঠে তাদের সংবাদ প্রকাশের জন্য ছবি এবং সংবাদ আমার নিকট পৌঁছনো হয়।

এখন আমার সাথে নীতিবান নেতাদের সাথে আরো গভীর সম্পর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সংঙ্গ থাকুন, জানতে থাকুন (চলবে)।

নিউজটি শেয়ার করুন :