শিরোনাম

নাঈমা জান্নাত ইস্যু: হাবিবুর রহমান মিছবার দুইটি পথ খোলা: কে. এম. নূহু হোসাইন

নাঈমা জান্নাত-হাবিবুর রহমান মিছবার
পরকীয়া নিয়ে সামাজিক মাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়া পাড়া ও ইউটিউবে ইতিমধ্যে ব্যাপকহারে স্থান পেয়েছে। হাবিবুর রহমান মিছবার পক্ষে-বিপক্ষে তাঁর ভক্ত অনুরাগীসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন ফেসবুকে বিরামহীন লেখালেখি করেই চলছে। ২০২০ সাল ডিসেম্বর মাস থেকে নাঈমা-মিছবাকে নিয়ে ভিতরে ভিতরে কানাঘুষা চলছিল। নাঈমা-মিছবার কর্মকাণ্ড তাঁর একান্ত চলার সাথী বন্ধুরা মেনে নিতে পারছিল না! এমনটাই আমি শুনেছি কাছ থেকে। তখন আমি জেনে না জানার ভান ধরে বিস্তারিত জানার কৌতুহল হল ছিল।

নাঈমা জান্নাতের তালাকের কপি-১

কিন্তু গভীরের কথা জানতে ঘাটাঘাটি না করে এ পর্যন্ত নীরবতা পালন করে আসছি। ভিতরে আলোচনা-সমালোচনার প্রভাব ফেসবুকে কিছু সংখ্যক লোকের ভিতরে ছড়িয়ে পড়ে। কারণ প্রভাত আছে পাপে ছারেনা বাপেরও। ঠিক সেই মুহুর্তে সাঈদ টিভির কর্ণধার ইউটিউবার সাঈদ বাঙালী ডকুমেন্টারী ভিডিও তৈরি করার পরে ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়ায় বিদ্যুৎ গতিতে দেশ-দেশের বাহিরে চলে যায়। এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইতে থাকে সোশ্যাল মিডিয়া পাড়ায়।

নাঈমা জান্নাতের তালাকের কপি-২

কে দোষী কে নির্দোষী সেদিকে লক্ষ না রেখে মিছবাহ-নাঈমাকে দোষী করে দেশের আলেমদের ইজ্জত নিয়ে টানাটানি শুরু করে দিয়েছেন। আলেম ও ইসলামের দুশমন একদল অপপ্রচারকারীরা। অপরদিকে সাঈদ টিভির কর্ণধার সাঈদ বাঙালিকে দোষী সাব্যস্ত করে সাঈদ টিভি বর্জনের ডাকও দিয়েছেন অতি উৎসাহী অন্ধ ভক্তরা। ফেসবুক ও ইউটিউব কমেন্টে বিচ্ছিরি গালাগাল করে ফেসবুক ইউটিউবকে নাপাক বানিয়ে ফেলেছেন। কমেন্টে নিজের ভাব মিটাতে গিয়ে সরাসরি গীবতে লিপ্ত হচ্ছে সেদিকে কোন খেয়াল নেই। পক্ষে বিপক্ষে তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন দেশের আলেম সমাজ স্কুল মাদ্রাসার ছাত্র সমাজ, বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবী দায়িত্বশীলসহ নারী-পুরুষ সকলেই।

নাঈমা জান্নাতের তালাকের কপি-৩

প্রশ্ন হল এর সমাধান কোথায় সবাইতো মনের ভাব মিটিয়ে পক্ষে- বিপক্ষে গালাগাল, গালমন্দ, গিবাদ ছড়িয়ে যাচ্ছে। কে বা কারা সমাধান দিবে। সবাই তো কোনো না কোনো ব্যক্তির পক্ষে কথা বলছেন। কুরআন- সুন্নাহ তথা শরীয়ত মোতাবেক কে কথা বলবে বা সমাধান দিবে। সেদিকে খেয়াল না করে শুধু ব্যক্তিকে নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে ব্যাস্ত।

নাঈমা জান্নাতের তালাকের কপি-৪

আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে আমি মনে করি এর সমাধান এক মাত্র হাবিবুর রহমান মিছবার কাছেই আছে। তিনি পারেন সঠিক সমাধান দিতে। যেহেতু তিনি একজন প্রখ্যাত আলেম ও ওয়ায়েজ। তিনি তার নিজের দোষ সম্পর্কে নিজেই অবগত আছেন। কতটুকু ন্যায় কতটুকু অন্যায় করেছেন। আল্লাহকে সাক্ষী রেখে অন্যায় করলে নিজের দোষ স্বীকার করলেই পারতেন। এবং নাঈমা জান্নাতকে খলিলের হাতে বুঝিয়ে দিয়ে অবুঝ শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে পারতো।

নাঈমা জান্নাতের তালাকের কপি-৫

তা হলে বিষয়টা সমাধান হয়ে যেত। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ ভাইরাল হতনা। মিছবার মান সম্মানও যেতনা। নাঈমা জান্নাত-খলিলের দাম্পত্য জীবনও ঠিক থাকতো। আমি মনে করি এটা মিছবা সাহেবের চরম দুর্বলতা ও ব্যর্থতা ছাড়া আর কিছু নয়। মিছবাহ সাহেব তার ভিডিও বার্তায় নির্দোষ প্রমান করলেও কিন্তু সে দোষ থেকে কোনোভাবেই এড়াতে পারবে না। এ বিষয়ে তার চড়া মাশুল দিতেই হবে। যার প্রমাণ ভিডিও অডিও বার্তায়। বিভিন্ন ইউটিউবার দের ভিডিওতে স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। যেমনটা আমার ব্যক্তিগত গবেষণায়  বেরিয়ে এসেছে।

নাঈমা জান্নাতের উপহার আংটি

যেটা অপ্রত্যাশিত, অসন্মান জনক। নাঈমা জান্নাত-মিছবাহ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন সেটাও সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল। নাঈমা জান্নাতের মায়ের ফোন কলে প্রমাণিত, যেটা পড়ে অস্বীকার করেছেন। ধরে নিলাম তাদের বিবাহ হয় নাই। মিছবাহ সাহেবের বন্ধু মোসাদ্দিক বিল্লাহর থেকে ফ্যামিলি বাসা ঠিক করেছেন। সেখানে নাঈমা জান্নাতকে দুইদিন রেখেও ছিলেন। এ নিয়ে মোসাদ্দেক বিল্লাহ ও মিসবাহর সাথে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছিলেন। ফলে মোসাদ্দেক বিল্লাহর  ব্যক্তিগত ইমেজও নষ্ট হয়েছে বলে দাবি তার।

নাঈমা জান্নাত- বান্ধবী

দুইদিন পরে ইমেইল ও প্রযুক্তি কলট্রাকটর ইন্টারনেট ওয়াইফাইর মাধ্যমে নাঈমা জান্নাতকে মুসাদ্দিক বিল্লাহর বাসা থেকে খুঁজে বের করে তাঁর হেফাজতে নিয়ে আসেন। এটা খন্ডন কিছুতেই করতে পারবে না। আমি মোসাদ্দিক বিল্লাহর সাথে ফোনে কথা বলেছি, যদিও তিনি এ বিষয়ে আর কারো সাথে কথা বলতে চাননা। যেটা পিসফুল টিভির কর্ণধার নায়েব আলীর ফোন কলে বিস্তারিত বেরিয়ে আসছে। নায়েব আলী জামায়াত-সমর্থিত। তাই বলে তার সাক্ষাতকারকে মিথ্যা প্রমাণিত করা জ্ঞানহীন লোকের কাজ ও হীন ঈমানের পরিচয়।

 

নাঈমা জান্নাতের ফেক আইডি

হাবিবুর রহমান মিসবাহ সাহেব একটা কথা মনে রাখতে হবে। ব্যাক্তির চেয়ে নেতা বড়, নেতার চেয়ে দল বড়, দলের চেয়েও দেশ বড়, দেশের চেয়েও ঈমান বড়। পবিত্র কুরআনের বাণী আল্লাহ তাআলা ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে বনী আদমকে সম্মানীত করেছেন। জলে-স্থলে যত ভালা মুসিবত সব বান্ধার দুই হাতের কামাই। ইজ্জত সম্মান, অপমান অপদস্থ সকল কিছু মালিক মহান আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছায়, হ্যা তবে বান্দার বদ আমলের জন্যই এ জিল্লতি। অন্যকে দোষারোপ তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য শত্রু ভাবার কোন প্রশ্নই আসে না। হাবিবুর রহমান মিছবাহ সাহেব অপমান অপদস্থ যা হওয়ার তো হয়েছেন। কিছুই তো বাকি রাখেন নাই।

নাঈমা জান্নাতের মূল আইডি

আপনার নিজের ক্যারিয়ারকে ধ্বংস করা পিছনে আপনি নিজেই দায়ী। যেটা সাইমুম সাদী ভাই মেসেঞ্জারে বলেছেন। আপনাকে কে না ভালো ভাসেননাই- সকলেই তো আপনাকে জান-প্রাণ দিয়ে ভালোবেসেছেন, মহাব্বাত করেছেন। যুবকরা আপনার জন্য পাগল, আপনি ছিলেন যুবকদের আইডল, খতিবুল ইসলাম। আপনি ছিলেন ও আছেন মজলুম জননেতা, শিল্পী, বক্তা, কলামিস্ট, লেখক, সাংবাদিক ও গবেষক। মানুষ মাত্রই ভুল আছে। কেহ ভূলের ঊর্ধ্বে নয়। ভুল নেই শয়তানের। তবে ভুলের ক্ষমাও আছে, শরীয়াতে ও সামাজিকভাবে।

নাঈমা জান্নাত-স্বামী খলিলুর রহমান

আমি আপনার শত্রু নই। একজন আলেম হিসাবে নিরপেক্ষভাবে সত্য কথাটাই আমি এখানে তুলে ধরেছি। কারো পক্ষে বিপক্ষে আমার বলার কোন সখ নেই। কারণ আমি আল্লাহ তাআলাকে বিশ্বাস করি। একজন গণমাধ্যম ব্যক্তি হিসেবে সঠিক তথ্য ও আমার গবেষণায় যা পেয়েছি তা এখানে তুলে ধরেছি। মিছবাহ সাহেবের সামনে (২-দুটি) পথ খোলা। প্রথমত: নাঈমা জান্নাতকে হাসিমুখে বিবাহ করবে। দ্বিতীয়তঃ খলিলুর রহমানের হাতে নাঈমা জান্নাতকে বুঝিয়ে দিয়ে আবু শিশুদের মুখে হাসি ফোটাবে।

 সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেওয়া

অন্যথায় সমস্ত দোষ স্বীকার করে, সকল কিছুর দায়ভার নিয়ে লাইভে এসে নিজের ভুল স্বীকার করে জাতির কাছে ক্ষমা চাইবে। মিছবাহ সাহেব ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বড় কোনো দায়িত্বশীল না হলেও অপপ্রচারকারীরা ঠিকই চরমোনাইয়ের একজন ব্যক্তি হিসেবে, একজন আলেম হিসাবে, একজন বক্তা হিসেবে অপবাদ দিয়েই যাচ্ছেন। চরমোনাইয়ের ব্যক্তিগত ইমেজ ও আলেমদের ইজ্জত নাই বললেই চলে। খলিলের সাথে প্রায় দুই ঘন্টা কথা হয়েছে। মোসাদ্দেক বিল্লাহর সাথে কথা হয়েছে।

মিছবার নাম্বারে একাধিকবার ফোন দিলে ফোন রিসিভ হয় নাই। নাঈমা জান্নাতের ফোনের একই অবস্থা। মিসবাহর চলার বন্ধুবান্ধব সকলেই এ ব্যাপারে অবগত আছেন, তবে মুখ খুলে সত্য কথাটা বলতে পারছেন না। কেউ কেউ ফেসবুকে এসে বলেই ফেলছেন। মাও. সাইমুম সাদী ও পাবলিক ভয়েসের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সিরাজুল ইসলামসহ সবাই একটা কথা বলেন নাঈমা জান্নাতকে বিবাহ করে ফেলুন। তাদের মন্তব্যোর সাথে মাও. শামসুদ্দোহা সাহেবও ঐক্য একমত পোষণ করেছেন সাইমুম সাদীর কমেন্টে।

পরিশেষে সাঈদ টিভিকে বর্জনের ডাক আমি ব্যক্তিগতভাবে সমর্থন করিনা। আল্লাহকে যদি হাজির-নাজির রেখে কথা বলি তাহলে সাঈদ টিভির কর্ণধর সাঈদ বাঙালীর কোন দোষ দেখি না। তারা ইউটিউবার যেকোন ভিডিও নিয়ে তারা কথা বলতে পারেন। তবে তাদের নীতি ও নৈতিকতা ঠিক রাখতে হবে। তিনি মিছবার পক্ষে পূর্বে অনেকগুলি ভিডিও তৈরি করেছিলেন। সে ভিডিও যদি মিছবার পক্ষে হয় এ ভিডিও কেন সমালোচিত হবে! আমার জানার বিষয়। তিনি ডকুমেন্টারি ভিডিও তৈরি করেছেন। তবে সাঈদ বাঙালী সাহেবের ভিডিও তৈরি করার পূর্বে মিছবাহ সাহেবের কাছ থেকে একান্ত কিছু কথা বলে নেওয়া একান্ত ভাবে ফরজে আইন ছিল।  সেটা যদি ওনী না বলে থাকে, তা হলে আমি মনে  করবো এটা মারাত্মক ভাবে অন্যায় হয়েছে সাঈদ বাঙালীর। তাঁর বিডিও খন্ডন করতে গিয়ে মিছবাহ সাহেব ভিডিওতে ব্যাপক প্রমাণ করতে পারেননী। অতএব সকলকে শুধরাতে হবে, অহংকার, কিবর, অহমিকা থেকে মুক্ত থাকতে হবে। হে আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিকটা বুঝার তাওফিক দান করুন- আমিন।

এদিকে নাঈমা জান্নাতের সাবেক স্বামী মাও. খলিলুর রহমান বলেন, হাবিবুর রহমান মিছবাকে সম্পূর্ণ দায়ী করেন। দৈনিক ওলামা কন্ঠ পত্রিকার একান্ত ফোনালাপে তিনি বলেন, আমার বউয়ের সাথে দীর্ঘদিন পরকীয়া করার পরে একপর্যায়ে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ভাগিয়ে নিয়ে রায়েরবাজার মাও. মুসাদ্দিক বিল্লাহর বাসা ভাড়া করে সেখানে নিয়ে যান। ইমেইল ও প্রযুক্তি কলট্রাকটর ইন্টারনেট ওয়াইফাইর মাধ্যমে মাধ্যমে আমার বউকে খুঁজে বের করে আমার হেফাজতে নিয়ে আসি। মোসাদ্দেক বিল্লাহর সাথে কথা বললে তার বাসা ভাড়ার সত্যতা প্রমাণ পাওয়া যায়। মিছবাহ জান্নাতকে আংটি, মোবাইল ও ভ্যানিটি ব্যাগ উপহার দিয়েছেন বলে খলিল দাবি করেন। নাঈমাকে নিয়ে আমরা দাম্পত্য জীবন, সুখের সংসার কাটিয়েছিলাম।

মিছবাহ সাহেবের পরকীয়ায় নাঈমা জান্নাত অন্যমনস্ক হয়ে মনের ভিতর চাপা রেখে শেষমেষ আমার সংসার ছেড়ে আমার উপর অপবাদ দিয়ে আমার সংসার থেকে চলে যায়। নাঈমার কোন দোষ নেই যা করেছেন মিছবার পরামর্শে করেছেন। মিছবার সহযোগিতায় তালাক হয়েছে। আমি সঠিক বিচার চাই, আমি তার বিরুদ্ধে মামলা করেছি। নাঈমার সহযোগিতায় হাবিবুর রহমান মিছবাহ আগাম জামিন এনেছে। আমার সাক্ষী প্রমাণ আছে, আমি মামলা চালিয়ে যাব।

অপরদিকে নাঈমা জান্নাত বলেছেন: এতোদিন চুপ থেকেছিলাম মান-সম্মান ও বাচ্চাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে। কিন্তু খলিল আমাকে রেহাই দিচ্ছে না। আম্মুর সাথে কথা বলে কাটছাট করে কল রেকর্ড ভাইরাল করছে। বাচ্চা দুই টাও আমার কাছে ছিল। আমাদের বাসায় এসে জোর করে নিয়া গেছে। বাচ্চাদের শিখিয়ে দিয়ে ভিডিও বানাচ্ছে। এগুলো তো বাচ্চাদের ভবিষ্যতের জন্য ক্ষতি। ওদের তো একটা ভবিষ্যৎ বলতে কিছু আছে। খলিল মাকে কল দিয়ে গালাগালি করে। আমাকেও কল দিয়ে গালাগালি করে। আমাকে যদি ওর নেওয়ার ইচ্ছেই থাকতো। তাহলে এসব করতো না কখনও। এসব করে আমার পরিবার দুটির মান-সম্মান ডুবিয়ে দিচ্ছে। ও নিতে চাইলে অনেক আগেই আমাকে নিতে পারতো।

শুধু শুধু এসব করে কী লাভ হচ্ছে ওর। ও কী চায়? সেদিন আম্মু মার্কেটে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়েও আম্মু রেহাই পাইনি। খলিল সাহেবের কল ও আজেবাজে গালাগালি থেকে। খলিল সাহেব কে তো আমি কমপারতে ছেড়ে আসি নাই। এগুলো আপনারা কী করে বুঝবেন। আর খলিল সাহেব বারবার বলতেছেন। ওনার সাথে নাকি আমার তালাক হয় নাই। আবার বলছে মিসবাহ সাহেবের সাথে নাকি আমার বিবাহ হয়েছে। একটা মানুষ তো এমনিই বুঝতে পারে একজন জামাই থাকতে কী করে আরেকজন কে বিয়ে করা যায়। আমার দুঃখ হচ্ছে শুধু মায়ের জন্য। কেন মায়ের সঙ্গে এমন আচরণ করছেন? মায়ের সাথে কথা বলে কাটছাট করে কল রেকর্ড ভাইরাল করছেন। আমাকে আমার মতো করে একটু বাঁচতে দিন। আল্লাহ তাআলাকে ভয় করুন।

লেখক, কলামিস্ট, সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী ও  সম্পাদক: দৈনিক ওলামা কন্ঠ

নিউজটি শেয়ার করুন :