এম.এস আরমান
কুড়িগ্রামে মধ্যরাতে সাংবাদিককে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড দেওয়ার প্রতিাবাদে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে “প্রেসক্লাব কোম্পানীগঞ্জের” মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে প্রেসক্লাব সভাপতি হাসান ইমাম রাসেল বলেন এভাবে রাতের গভিরে দরজা ভেঙ্গে সাংবাদিককে বাড়ি থেকে ধরে এনে সাজা দেয়া মোবাইল কোর্টের আওতার মধ্যে পড়ে না। মাদক বিরোধী টাস্কফোর্সের অভিযানের কথা বলা হলেও শুক্রবার রাতের ওই অভিযানে একমাত্র সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম ছাড়া আর কাউকে আটক করা বা সাজা দেয়া হয়নি।
আরিফুল ইসলামের সহকর্মীরা বলছেন জেলা প্রশাসক ও প্রশাসনের অনিয়মের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করার কারণে প্রতিশোধমূলকভাবে ধরে এনে সাজানো মামলায় সাজা দেয়া হয়েছে। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় দ্রুত তদন্ত এবং জড়িতদের বিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা না গেলে প্রশাসন তথা সরকারের ওপরই জনগণ আস্থা হারিয়ে ফেলবে বলেও মন্তব্য করেন প্রেসক্লাব সভাপতি।
উক্ত মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাব
কোম্পানীগঞ্জের সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন নিজাম, সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন রনি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক রহমত উল্যাহ, সদস্য নাছির উদ্দীন,ইমাম হোসেন, এম.এস আরমান প্রমূখ।